![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhx8_SEwGuY3VH2zy02WSUWObr5-eJZSUZZSRBIWl9jwONtnSnnyq5S_URT0nXDYBx5wpbfkkDNJS7J6UPWSt_uf4eSQNbdmGLaTM861gA6twMWepEAljkGNDzfeARPlBMsb8kBBLsrKn61comDo3VvmuqDp0EI7e1319wYOJ5Jeq1lgAqsCNJaSECwyg/s1600/20220804_163933.jpg)
তাহফিজ কুরআন শরীফের বৈশিষ্ট্য।
বড় আয়াত এক দমে পড়া যায় না অথবা কোথায় থামতে হবে এবং কোথায় থেকে শুরু করতে হবে, তা দেওয়া আছে সুন্দরভাবে ।
এই কুরআনে চিহ্ন দেওয়া আছে বড় আয়াতের কোথায় থামতে হবে, আর কোথা থেকে শুরু করতে হবে। তখন অর্থও ঠিক থাকবে। শুনতেও ভালো লাগবে। আল্লাহও পছন্দ করবেন।
তিলাওয়াত করতে গেলে মুশাব্বাহ লেগে যায়। তিলাওয়াত করছিলেন ১২ পারায়, তেলাওয়াত চলাকালে কখন ২২ পারায় চলে গিয়েছেন টেরও পাননি। হঠাৎ খেয়াল হারিয়ে ফেলার মত সমস্যার সমাধান রয়েছে এই কুরআনে। এর প্রতি পৃষ্ঠায় আয়াতের মুশাব্বাহগুলো লেখা রয়েছে। কোথায় কোথায় সমস্যা হতে পারে, কোথায় প্যাঁচ লাগতে পারে, তার উল্লেখ রয়েছে এই কুরআনে। ফলে মুশাব্বাহ লাগবে না আর কখনোই, ইনশাআল্লাহ!
এই বিশেষ তাহফিজ কুরআন শরীফ দ্রুততার সাথে হিফজ করা এবং সহজেই ইয়াদ রাখতে সাহায্য করবে। বলে আমরা বিশ্বাষ করি
আন্তর্জাতিক জাতীয় প্রতিযোগিতা কিংবা নামাজে বা কোন অনুষ্ঠানের তিলাওয়াত করতে হলে পড়া চাই এই তাহফিজ কুরআন শরীফটি। অর্থ না জানলেও তিলাওয়াত শুরু ও শেষ করা যাবে নির্ভুলভাবে। কেননা কুরআনের বিষয়ভিত্তিক আলোচনাগুলো চিহ্নিত করা আছে এই তরবিয়া কুরআন শরীফে।
কোরান শরীফের পৃষ্ঠা গুলো পরিবর্তন করতে বাম ধিক থেকে ডান ধিকে টানুন।
কোরানের পৃষ্ঠা গুলো দুই আঙুলে টেনে ধরে জুম করতে পারবেন।
এ ছাড়াও এই অ্যপটিতে রয়েছে চমৎকার ডিজাইন যা আপনাকে কুরআন পড়তে আরো ভাল লাগা জাগিয়ে তুলবে।
আপনার কাছে যদি অ্যপটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অ্যপটিতে একটি পজিটিভ রেটিং দিয়ে আপনার বন্ধুদের মাঝে অ্যপটি শেয়ার করবেন